শনিবার, ২২ আগস্ট, ২০২০

কে এই আন্তর্জাতিক খ্যাতি-সম্পন্ন বিপ্রদ্বীপ দাস?

নিজস্ব প্রতিবেদনঃ বয়স মাত্র ২৩, দেখতে ছিমছাম! থাকেন ত্রিবেণীতে,হ্যাঁ, এটাই ছিলো প্রথম উত্থান! ২০১৬ সালে ডিসেম্বর মাসে কলকাতার বুকে, আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন সঞ্জিব পন্ডিতের(ভারত-বাংলাদেশ-নেপাল-ভুটান) একই গোল টেবিলে, 

প্রথম পরিচয় দরিদ্র পরিবারের একমাত্র সন্তান | এখন পরিস্থিতি যাই হোক, একটাই পরিচয়। 

নামঃ বিপ্রদ্বীপ দাস (অবশ্যই ভারতীয়) 

পিতার নামঃ বিপ্লব দাস(ভারতীয়) 

মাতার নামঃ কাকলি দাস (বাংলাদেশী) 

ধর্মঃ সনাতন ধর্ম, সনাতন মানে সর্বদা সত্যের পথে চলা, সত্য কথা বলা (আমাদের শাস্ত্র মতে,হিন্দু বলে কোনো ধর্ম-শব্দ নেই) 

মামা বাড়িঃ লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ (রাজধানী ঢাকা,বরিশাল,সাভার)

ভারতে বসবাসঃ ১৯৭১ সাল পালিয়ে আসা- বর্তমান (পাকিস্তানি হানার যুদ্ধ)

পড়াশুনাঃ বি.টি.পি.এস বিদ্যালয়ের ছাত্র(1-Madhyamik), চন্দ্রহাটি বিদ্যালয়ের ছাত্র(Science Stream), Telecom Of Mobile Technology নিয়ে কলকাতাতে পড়াশুনা(২০১৭ -সাল), বর্তমানে মগড়া বাগাটী কলেজের B.Sc নিয়ে 3rd Year পাঠরত। 

নাম এবং খ্যাতিঃ সারা ভারত,বাংলাদেশ, পাকিস্তান(লাহোর,ইসলামবাদ) 

রাজনৈতিক জীবনঃ CPI(M) -এর ছাত্র সংগঠন SFI ( ২০১৫ - ২০১৭ লোকাল কমিটির সদস্য)

বয়সঃ বর্তমান ২৩ (১৯৯৮) বছর বয়স।  

জীবনের কী হওয়ার উদ্দেশ্যঃ প্রথমত মানুষ, দ্বিতীয়ত, একজন টেলিকম উদ্যোক্তা, (চাকরি করার ইচ্ছা নেই, তবে মা-বাবার ইচ্ছা-নুসারে চাকরি পেলে ৫-৬ বছর মেয়াদ)

কী ভালোবাসিঃ লেখালেখি করতে ভালোবাসি, শিক্ষা-মূলক গল্প, উদ্যেক্তা হবার স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি, সাথে কাউকে পেলে তাকে উদ্যেক্তা হবার স্বপ্ন দেখাতে ভালোবাসি। 

পিতা এবং দাদুর পেশা পরিচয়ঃ পিতা বি.টি.পি.এস(পাওয়ার প্ল্যান্ট) -এ কর্মরত, দাদু 

অবিভক্ত বাংলাদেশে ঔষধ প্রস্তুতকারী ল্যাবে চাকরি করতেন, ১৯৭১ সালে শুন্য হাতে এসেছিলেন পশ্চিমবঙ্গে, মাটির ঘর থেকে এখন সিমেন্টের ছোট্ট ছাদের কুটির। 

বর্তমান পেশাঃ ম্যানেজিং ডিরেক্টর অব Telecom Care

 কোম্পানি - ISO 9001:2015 Certified- Skill Development Company, আন্তর্জাতিক সংবাদদাতা বাংলাদেশ কালের সংবাদ পত্রিকা। 

তথ্য সুত্রঃ Google - এ গিয়ে লিখুন TRIBENI BIPRADIP DAS বা telecombipradip, বা seobipradip, বা google-এ আমার ফোন নাম্বারটাই টাইপ করুনঃ 8420549197

নোটঃ (এগুলো লেখার একটাই উদেশ্যঃ প্রথমত Self-Branding করা নিজেকে, প্রতি মুহূর্তে আপডেট নয় আপগ্রেড রাখা, লেখার দ্বারা প্রকাশ করে যাচাই করি কতটা এগিয়েছি, দ্বিতীয়ত, নিজেকেই নিজে যদি না ভালোবাসি, নিজের পরিচয় লজ্জা লাগলে সে কোনো দিন মানুষ না) 

বিশেষ বার্তাঃ বিপ্রদ্বীপ দাসের ফেসবুকে ফ্রেন্ড লিস্টে ৫০০০ হাজার জনের মধ্যে এই তথ্য দেখে কেউ হাসেন!, আবার কেউ আশীর্বাদ করেন!, আবার কেউ হিংসাও করেন!, যারা হাসবেন এবং যারা হিংসা করবেন তাদের জন্য রইলো ভালোবাসা অবিরাম, তাদের জন্যই আমার উত্থান, সঞ্জিব পন্ডিত এবং বিপ্রদ্বীপ দাসের কথায় তো আছেই, Failure is the pillar of success before you quit try once more. আপনারা কি বলেন? 

বারাসাত তিতুমীর অডিটোরিয়াম স্টেডিয়ামে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর দ্বারা সম্মান প্রাপ্ত! 
Published on
22/08/2020 09:48


Share This

0 Comments: