চিত্র: প্রতিকি ছবি |
ওয়েব ডেস্ক: নদীয়ার হাঁসখালি ধর্ষণ কান্ড উত্তরপ্রদেশের হাথরসকে মনে করিয়ে দিচ্ছে। ভয়ংকর কান্ড! প্রমাণ লোপাট করতে সাহায্য করার বাহানায় পাড়ার দাদা সেজে এসেছিলো কোল হারা বাবা-মার কাছে, দেহ কাধে করে নিয়ে যায় শশানে। বিনা ডেথ সার্টিফিকেটেই পড়ানো হয় দেহ। এমনকি সৎকারের পর পোড়ার ছাইটুকু সড়িয়ে সাফ করে দেয় ধর্ষক। উধাও হয়ে যান শশাণ কর্মী। এমনকি পোস্টমর্টেম ছাড়াই সৎকার।
গত সোমবার বিকেল চার টায় জন্মদিনের পার্টিতে নেমন্তন্ন করার নাম করে বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যায় মেয়ে। বয়স ১৪ বছর বয়স। বর্তমানে নবম শ্রেণীর ছাত্রী। কথা ছিল, তৃণমূল নেতা সময় গোয়ালার বাড়িতে তাঁর ছেলে ব্রজগোপাল গোয়ালার জন্মদিনের অনুষ্ঠান ছিল। হঠাৎ সন্ধ্যে সাতটা নাগাদ একজন মহিলা সাথে কয়েকজন পুরুষ মেয়েকে বাড়িতে দিয়ে যায় এবং সাথে বলে যায় মেয়ে মাথা ঘুরে গিয়েছিলো ডাক্তার দেখিয়ে নিও। কিছুক্ষণ বাদেই তলপেটের ব্যথায় তখন সে কাবু হতে থাকে। বাবা যায় ঔষধ আনতে। তাতে না কাজ করাতে স্থানীয় একজন ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে সে জানায় অবস্থা আশংকা জনক। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার সুপারিশ করে।
এরপর ওই নাবালিকার অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের জেরে মৃত্যু হয়। অভিযোগ ওঠে রাজ্যের শাসক দলের পঞ্চায়েত সদস্য ছেলের দিকে। সৎকারের পর হুমকিও দেয় মৃতার পরিবারকে, "থানায় অভিযোগ জানালে ঘর-বাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হবে"। প্রথমের দিকে সাহস না পেলেও পরে শনিবার থানায় লিখিত অভিযোগ করে পরিবার। উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত সদস্য এক আত্মীয়র দাবি, "ছেলের বাবা ডন, বন্দুক নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। ছেলের কাছেও থাকে বন্দুক, থানায় জানিয়ে লাভ হবেনা"। অ
- Published By: BIPRADIP DAS
0 Comments: